ঢাকামঙ্গলবার , ৩০ জুলাই ২০২৪
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. ইসলাম
  7. কক্সবাজার
  8. কৃষি ও প্রকৃতি
  9. ক্রিকেট
  10. খেলাধুলা
  11. গণমাধ্যম
  12. গোপালগঞ্জ
  13. চাকরি
  14. জাতীয়
  15. ত্বথ্য প্রযুক্তি
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আগামী ১ থেকে ৭ আগস্ট বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ

অনলাইন ডেস্কঃ
জুলাই ৩০, ২০২৪ ৮:০৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সারা দেশব্যাপী আগামী ১ থেকে ৭ আগস্ট বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত হবে। আর এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আগামী ৭ দিনব্যাপী গর্ভবতী মা, শিশু ও কিশোর কিশোরীদের মাতৃদুগ্ধদান, মাতৃদুগ্ধ বিকল্প শিশু খাদ্য এবং পুষ্টি বিষয়ক অবহিতকরনসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর ব্রেস্টফিডিং অ্যাকশন (ডব্লিউএবিএ) কর্তৃক এ বছরের প্রতিপাদ্য বিষয় সকল বাধা দূর করি, মাতৃদুগ্ধ পান নিশ্চিত করি।

মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিফতরের ন্যাশনাল নিউট্রিশন সার্ভিসেসের (এনএনএস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তি আরও বলা হয়, আগামী ৭ দিনব্যাপী গর্ভবতী মা, শিশু ও কিশোর কিশোরীদের পুষ্টি বিষয়ক অবহিতকরন, মাতৃদুগ্ধদান, মাতৃদুগ্ধ বিকল্প শিশু খাদ্য, বাণিজ্যিকভাবে প্রস্তুতকৃত শিশুর বাড়তি খাদ্য বা উহা ব্যবহারের অপকারিতা এবং আইন আলোচনা শাল দুধ শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও বিভিন্ন সংক্রামক রোগ থেকে শিশুকে রক্ষা করে, জন্মের পরপরই (অবশ্যই ১ ঘণ্টার মধ্যে) শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানো হলে নবজাতকের মৃত্যুহার অনেকাংশে কমানো যায় বিষয়ে অবহিতকরন এবং শিশুর খাবার ও পুষ্টি বিষয়ে প্রয়োজনীয় সেবাদানের ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য বিভাগ, জেলা, উপজেলা এবং কমিউনিটি পর্যায়ে বলা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, শিশুর জন্মের ১ ঘণ্টার মধ্যে মায়ের দুধ খাওয়ানো এবং ৬ মাস পর্যন্ত শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ানো একটি শিশুর সঠিক বিকাশে সাহায্য করে। ৬ মাস থেকে ২ বছর পর্যন্ত মায়ের দুধের পাশাপাশি ঘরের তৈরি পরিপূরক বাড়তি খাবার দেয়া প্রয়োজন।

মানব জীবনের শ্রেষ্ঠ সূচনার লক্ষ্যে উপযুক্ত পরিবেশে মায়ের সাথে নিবীড় বন্ধনের নিমিত্তে মায়ের দুধ খাওয়ানো নিশ্চিত করাকে শিশুবান্ধব অবস্থা বলা হয়। ২০১০ সালে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিশুবান্ধব হাসপাতাল কার্যক্রমের গুরুত্বারোপ করে নির্দেশনা দেন যে এদেশের সকল হাসপাতাল, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং ক্লিনিকগুলোকে শিশুবান্ধব হাসপাতাল হিসেবে ও যেসব হাসপাতাল শিশুবান্ধব রয়েছে সেগুলোকে শক্তিশালী করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা।

এনএনএস জানায়, বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ শিশুমৃত্যু হার হ্রাস এবং মা ও শিশুর স্বাস্থ্য উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। তা সত্বেও নবজাতক এবং শিশুদের অপুষ্টিজনিত সমস্যা সামগ্রিক সাফল্য অর্জনে এক বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে রয়ে গেছে।

মূলত: মা ও শিশুদের পুষ্টি বিষয়ে মা ও পরিবারের সদস্যদের জ্ঞানের অভাব এবং কিছু ভ্রান্ত ধারণা এর মূল কারণ। শিশুর সঠিক শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশ এর জন্য প্রয়োজন- জন্মের পরপর অবশ্যই ১ ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানো, শিশুর ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ানো এবং ৬ মাস বয়স পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি পরিপূরক খাবার খাওয়ানো এই কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্য।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।

Design & Developed by: BD IT HOST